বিদেশ
মৃত্যুর আগে বিশ্বকে কী বার্তা দিলেন হকিং

নিউটন বা আইনস্টাইনের পর আধুনিক বিশ্বের ‘জিনিয়াস’ বিশেষণটি যদি ব্যবহার করা হয় তা স্টিফেন হকিংয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। মোটর নিউরোন অসুখে আক্রান্ত এক জিনিয়াস। কাজ করে শুধু মাথা। রেট্রো–রোবোটিক ভয়েসই ছিল ভরসা। বাকিটা বিস্ময়।
কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কার করেছিলেন? বা বিগ ব্যাং? কয়েকটা আবিষ্কারের গতে বাঁধা যাবে না হকিংকে। তিনি নিজেই তো একটা বিশাল অ্যাচিভমেন্ট। এই শতাব্দীর সেরা পদার্থবিদদের যদি একটা তালিকা তৈরি করা যায়, তাহলে হকিংয়ের স্থান সবার আগে থাকবে। আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানকে সমৃদ্ধ করেছেন প্রতিদিন। গ্রাভিটেশন, কসমোলজি, কোয়ান্টাম থিওরি, ইনফেরমেশন থিওরি আরও কত কী!