
প্রথম বারের মতো নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ হয়েছে সর্বাধিক বার এই শিরোপা জয়ী দল অস্ট্রলিয়া। ২১ ফেব্রুয়ারী থেকে শুরু হওয়া বিশ্বকাপ ৮ মার্চ পর্যন্ত চলবে টুর্নামেন্টের সব খেলা। মূলত, বিশ্ব নারী দিবসকে উপলক্ষ করে সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। এই আসরের ফাইনালটি অনুষ্ঠিত হবে ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবসে।
এই আসরে অংশগ্রহণ করা দল সংখ্যা ১০টি। তবে, ২০১৮ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের র্যাংকিং অনুযায়ী প্রথম ১০ দলের ৮ দল সরাসরি মূল পর্বে খেলার সুযোগ পাবে। বাকি দুই দলকে জায়গা করে নিতে হবে কোয়ালিফাইং রাউন্ড খেলে। র্যাংকিংয়ের প্রথম ৮ দল হলো- অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা।
টি-টোয়েন্টি র্যাংকিং এর ৯ম স্থানে থাকা বাংলাদেশকে গ্রুপ-১ ও ১০ম স্থানে থাকা আয়ারল্যান্ডকে গ্রুপ-২ এ রেখে এই বছর আয়োজন করা হয় কোয়ালিফাইং রাউন্ড। আঞ্চলিক পর্ব থেকে আসা শীর্ষ ৬ দল সুযোগ পাবে এই রাউন্ডে। বাংলাদেশের সাথে আঞ্চলিক পর্ব থেকে আসা ৩টি দল এবং বাকি ৩টি দলকে রাখা হয় আয়ারল্যান্ডের সাথে। কোয়ালিফাইং রাউন্ডের দুই গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ান দুই দল যুক্ত হবে মূলপর্বের খেলায়।
কোয়ালিফাইং রাউন্ড খেলে ২০২০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ । কিন্তু তারপর আর ভালো কোন খবর দিতে পারেনি বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল।
মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শেষটাও হার দিয়েই করেছে সালমা খাতুনের দল। শ্রীলঙ্কার কাছে ৯ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। ফলে চার ম্যাচে চার পরাজয় নিয়ে তাদের ফিরতে হচ্ছে শূন্য হাতে। এদিকে চার ম্যাচে চার জয় নিয়ে ভারতের নারী ক্রিকেট দল এবারের বিশ্বকাপের অন্যতম দাবিদার।